The Fact About বিশ্ব শিক্ষক দিবস That No One Is Suggesting

শিক্ষকতা পেশা অন্য পেশার মতো নয়। শিক্ষকতা পেশায় আসার পর কিছু শিক্ষক অর্থলোভে কোচিং বাণিজ্যে, রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং নিয়মবহির্ভূত নানা অপকর্মে লিপ্ত হন। এমনকি কেউ কেউ আবার যৌনকর্মের মত নিকৃষ্ট অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। ফলে শিক্ষকতার গুণ তাদের মধ্যে অনুপস্থিত। এমন শিক্ষকের সংস্পর্শে এসে যে শিক্ষার্থী গড়ে উঠবে তাদের দ্বারা কখনও একটি জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না। তাই এমন অমানুষদের শিক্ষকতা পেশায়  আসার  প্রয়োজন নাই। তাই বলা যায় ইচ্ছায় হোক অনিচ্ছায় হোক এই পেশায় আসার পর শিক্ষকতার গুণ অর্জন করে এই মহান পেশায় ব্রতী হতে হবে।

নীতিমালা অনুযায়ী, দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব উপজেলা, জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ উদযাপন করা হবে। এ অবস্থায়, দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না নাসরাল্লাহর সম্ভাব্য উত্তরসূরির

প্রাক্তন সচিব/সিনিয়র সচিবগণের তালিকা

তাই বিশ্ব শিক্ষক দিবসে প্রত্যাশা শিক্ষক তো শিক্ষকই। অন্য দশ জনের মত না হয়ে সমাজের প্রত্যাশা মোতাবেক একজন শিক্ষক হবেন জ্ঞান তাপস, মেধাবী, বুদ্ধিদীপ্ত, ব্যক্তিত্ববান, চৌকস, শ্রেণি কক্ষে আগ্রহী পাঠদানকারী ও জ্ঞান বিতরণে আন্তরিক। তিনি সুবিচারক, সুপরীক্ষক, শিক্ষার মান নিয়ন্ত্রক, যুক্তিবাদী, গবেষক এবং উদ্ভাবকও। তিনি সঠিক পথের দিশারি, পথ প্রদর্শক। শিক্ষক হবেন সহজ, সরল, নির্মল এবং অকুতোভয় সত্যবাদী। তিনি হবেন চারিত্রিক দৃঢ়তাসম্পন্ন, পরিশ্রমী, নিরপেক্ষ, হাস্যোজ্জ্বল, সুপরামর্শক ও প্রাণবন্ত গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বের অধিকারী। 

It is just a working day to celebrate how instructors are reworking education and also to reflect to the aid they should thoroughly deploy their expertise and vocation, and to rethink how in advance for that job globally.  

৪১০ বছরের পুরনো এই রাজবাড়ির দুর্গাপুজো

আবরার স্মরণে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ পুনর্নির্মাণের ঘোষণা

ভারি বৃষ্টি আর কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষকের মর্যাদা দেওয়া হয়; যা আমাদের দেশে নেই। ভারতে শিক্ষক দিবসে সকল স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের প্রিয় শিক্ষককে স্নরণ করে,আশির্বাদ নেয়, মিষ্টিমুখ করায়, উপহার দেয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুও শিক্ষকদের মর্যাদা দিতেন। দেশ পুনর্গঠনে তিনি দেশবিদেশে উচ্চতর ডিগ্রিধারী শিক্ষকদেরকে সরাসরি উচ্চপদে( ২০% ) নিয়োগের ব্যবস্থা করেছিলেন(যা পরবর্তীকালে ১০% হয়), দুজন শিক্ষাবিদকে তিনি শিক্ষা সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে শিক্ষকদেরকে মর্যাদার get more info আসনে বসানোর সে ধারা আর অব্যাহত থাকেনি।

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

আলোচনায় প্রাধান্য পাবে রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

ইচ্ছে থাকলেও সামর্থ্যের অভাব রয়েছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষার সব স্তরে নিরবচ্ছিন্ন কাঠামো জরুরি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *